প্রকাশিত হয়েছে :
সংশোধিত :
বিনোদন জগতের এক অনন্য অনুষ্ঠান ইত্যাদি। ইত্যাদির এবারের পর্ব ধারণ করা হয় ঝিনাইদহে। কিন্তু শনিবার (১৭ মে) সন্ধ্যা থেকে কালবৈশাখীর তাণ্ডবে নির্ধারিত সময়ে শ্যুটিং শুরু করতে পারেনি ইত্যাদি কর্তৃপক্ষ। পরে শ্যুটিংটি রাত ১২টায় শুরু করে রাত সাড়ে ৩টায় শেষ করেছে।
তবে রাত গভীর হলেও দর্শক সমাগম ছিল চোখে পড়ার মতো। ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম কৃষি খামার দত্তনগর বীজ উৎপাদন খামারে এবারের পর্ব ধারণ করা হয়।
দেখা যায়, দুপুর থেকে মহেশপুর উপজেলার দত্তনগর কৃষি ফার্মের ঐতিহাসিক কুশাডাঙ্গা বটতলা প্রাঙ্গণে দর্শক আসতে থাকে। বিকেল ৪টায় দর্শকদের উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়। পরবর্তী সময়ে আবহাওয়া স্বাভাবিক হলে রাত ১২টার দিকে অনুষ্ঠান শুরু করা হয়। এই দীর্ঘ সময় পর্যন্ত ইত্যাদি দেখতে অধির আগ্রহে অপেক্ষা ছিলেন স্থানীয়রা।
জানা যায়, গ্রামীণ সৌন্দর্য, ইতিহাস আর সংস্কৃতির ছোঁয়া নিয়ে এবারের ইত্যাদি সাজানো হয়েছে। সীমান্তবাসীদের জীবনগাঁথা, বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের পৈত্রিক ভিটা, এশিয়ার সর্ববৃহৎ বটবৃক্ষ বেথুলি বটগাছ ও জেলায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বাওড়ের গল্প জায়গা পেয়েছে এবারের ইত্যাদির পর্বে।